পরীমণির নতুন ইনিংস

ঢাকাই সিনেমার অভিনেত্রী পরীমণি। মা হওয়ার কারণে দুই বছর কাজ থেকে দূরে ছিলেন। বিরতি কাটিয়ে কাজে নিয়মিত হচ্ছেন। এরই মাঝে একাধিক সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন। এবার নতুন ওয়েব সিরিজে চুক্তিবদ্ধ হলেন পরীমণি।

সোমবার (২ অক্টোবর) ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেন পরীমণি। তাতে দেখা যায়, চিত্রনাট্য হাতে হাস্যোজ্বল মুখে দাঁড়িয়ে পরীমণি। তার পাশে দাঁড়ানো নির্মাতা অনম বিশ্বাস। আর ক্যাপশনে পরীমণি বলেন, ‘দ্বিতীয় অধ্যায়। নতুন সূচনা। বিস্তারিত আসছে। আল্লাহ ভরসা।’

অনম বিশ্বাসের ওয়েব সিরিজে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করবেন পরীমণি। তা জানিয়ে ‘দেবী’খ্যাত এই পরিচালক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘কিঙ্কর আহসানের লেখা ‘রঙিলা কিতাব’ উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হবে ওয়েব সিরিজটি। সবকিছু ঠিক থাকলে দ্রুতই শুটিং শুরু হবে। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই-এ সিরিজটি মুক্তি পাবে।

দেবহাটায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার

মাহমুদুল হাসান শাওন, দেবহাটা: দেবহাটায় ছয় বছরের এক শিশুকন্যাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় ওমর ফারুক (২৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের রওশন আলী গাজীর ছেলে। শুক্রবার (২৯) সেপ্টেম্বর দুপুরে বসন্তপুর এলাকায় এঘটনা ঘটে। পরে ভিকটিমের মা সাফিয়া পারভীন বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দেবহাটা থানায় মামলা (নং-০৮) দায়ের করলে তাৎক্ষনিক অভিযান চালিয়ে লম্পট ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ভিকটিম শিশুর বাবা চরশ্রীপুর গ্রামের মোহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি তার শিশুকন্যা (৬) বসন্তপুরে নানাবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। শুক্রবার জুম্মার নামাজের আগমুহুর্তে নানাবাড়ি থেকে পায়ে হেটে পার্শ্ববর্তী খালাবাড়িতে যাচ্ছিল সে। এসময় তাকে একা পেয়ে স্থানীয় শরিফ মাস্টারের বাগান সংলগ্ন পুকুর পাড়ে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায় লম্পট ওমর ফারুক। একপর্যায়ে শিশুটির চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে এলে তাকে ফেলে রেখে লম্পট ওমর ফারুক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে তার নানাবাড়িতে পৌঁছে দেন এবং বাবা-মাকে খবর দেন।
এ প্রসঙ্গে দেবহাটা থানার ওসি বাবুল আক্তার বলেন, এঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়েরের পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে পলাতক ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে। শনিবার আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয় বলেও নিশ্চিত করেন ওসি।

বেনাপোল স্থলবন্দর সংলগ্ন একটি ঘর থেকে ১৮টি ককটেল উদ্ধার

বেনাপোল প্রতিনিধি :
বেনাপোল স্থলবন্দর সংলগ্ন একটি ঘর থেকে ১৮টি ককটেল উদ্ধার করেছে যশোর র‌্যাব-৬ ক্যাম্পের সদস্যরা।

শনিবার বিকালে যশোর র‌্যাব ২টি বালতিসহ এ ককটেল গুলো উদ্ধার করে। এ সময় কাউকে আটক করতে পারেনি তারা। ঘরটির মালিক বেনাপোল বন্দরের শ্রমিক সরদার বাদল এর। তবে সেখান কেউ বসবাস করেন না। ককটেল উদ্ধারের ঘটনায় আবারও এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।

র‌্যাব-৬ যশোর কোম্পানির অধিনায়ক মেজর সাকিব হোসেন জানান, গোপন সংবাদে জানতে পারি বেনাপোল স্থলবন্দর সংলগ্ন বাদল সরদারের পরিত্যক্ত ঘরে বিপুল পরিমান ককটেল মজুত রাখা রয়েছে। সকাল থেকে সেখানে নজর রাখা হয়। শনিবার বিকেলে এমন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাবের একটি টিম নিয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে মাটির নীচে পুতে রাখা ১৮টি তাজা ককটেল উদ্ধার করা হয়। ককটেল গুলো বালতির মধ্যে বালি দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় জমা দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তিনি জানান।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূইয়া ককটেল উদ্ধারের ঘরটি পরিদর্শন করে জানান, র‌্যাব কর্তৃক উদ্ধারকৃত ককটেল থানায় জমা দিয়েছে। সেগুলো নিষ্ক্রিয় করা হবে। কে বা কারা কি উদ্দেশে ককটেলগুেেলা রেখেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

এর আগে গত ১৪ জুলাই বেনাপোল পোর্ট থানার বিপরীতে গাজীপুর গ্রামের একটি দুই তলা ভবনে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এতে ভবনটির নিচতলায় বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে সে মুহূর্তে ঘরটিতে কেউ না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। লিটন নামের এক বন্দর শ্রমিকের কাছে ভাড়া নিয়েছিল নিচতলা। এ ঘঁনার রহস্য উদঘাটিত করতে পারেনি পুলিশ।

তার আগে ৮ জুন ভোরে বেনাপোল পোর্ট থানার ছোট আঁচড়া এলাকার রয়েলের মোড়ে অবস্থিত নিউ আলিফ ট্রান্সপোর্ট অফিসে ককটেল বিস্ফোরিত হয়ে অফিসে আগুণ ধরে যায়। লিটন হোসেন নামে এক ব্যক্তি ভাড়া নিয়ে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা করার জন্য অফিস ভাড়া নেয়। অফিসের মধ্যে ককটেল রাখায় তা বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ ট্রান্সপোর্ট মালিক লিটন হোসেনকে আটক করে। তার কাছ থেকে চারটি ককটেল ও চারটি হাতবোমা উদ্ধারও করে পুলিশ। এসব ঘটনায় আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে এলাকার লোকজন। #

স্ত্রী’র পরকিয়ায় বাধা দেওয়ায় হত্যার হুমকি’র প্রতিবাদে স্বামী কামাল হোসেন কালা’র “সংবাদ সন্মেলন”

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ

স্ত্রী’র পরকিয়ায় বাধা দেওয়ায় হত্যার হুমকি’র প্রতিবাদে “সংবাদ সন্মেলন” করেছেন বেনাপোল পৌরসভাধীন ৬নং ওয়ার্ড ভবারবেড় গ্রামের বাসিন্দা মোঃ কামাল হোসেন কালা ও তার বৃদ্ধা মা। স্থানীয় সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে “সংবাদ সন্মেলন”টি অনুষ্ঠিত হয় বেনাপোল রেলওয়ে স্টেশন রোডস্থ “সীমান্ত প্রেসক্লাব বেনাপোল” কার্যালয়ে।

বৃহস্পতিবার(৩১ আগষ্ট) বেলা ১টার দিকে অনুষ্ঠিত “সংবাদ সন্মেলন”এ কালা বলেন,”আমি একজন শ্রমজীবি মানুষ। ২০০১ সালে বিবাহের পর বিবাদি স্ত্রী রিপা খাতুন(৩৬) আমার সাথে সংসারকালীন সময় তার গর্ভে একটি কণ্যা ও একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। এভাবেই আমাদের সংসার জীবণ কেঁটে যায়। গরীবের সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে ২০১৬ সালে স্ত্রী,পুত্র, কণ্যা ও আমার বৃদ্ধা মা রিজিয়া বেগম কে রেখে আমি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যাই। কিন্তু অবৈধভাবে সে দেশে যাওয়ায় কপালগুনে সেখানকার পুলিশের হাতে আমি ধরা পড়ি,সে দেশের বিচারিক আদালত আমাকে ৫ বছর জেল-জরিমানা দেয়”।

“আমি জেলে থাকা অবস্থায় সংসার খরচ বাবদ বন্ধুদের নিকট থেকে ধার-দেনা করে আমার স্ত্রী’র নিকট টাকা পাঠাতে থাকি। “হাজতবাস” শেষে ২০২১ সালের জুন মাসে আমি দেশে ফিরে আসি। ভারতে থাকা অবস্থায় আমার অনুমতি ছাড়াই বিবাদি আমার মেয়েকে রাজধানী ঢাকার এক ছেলের সাথে বিবাহ দেয়। কিন্তু ২০২১ সালেই তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। দেশে ফিরে আমি আমার মেয়েকে বাগেরহাট জেলার বাসিন্দা মহিবুল্লাহ নামের এক ছেলের সাথে পুণরায় বিবাহের ব্যবস্থা করি”।

অপরদিকে,”আমি বাড়িতে আসার পর আমি এবং আমার স্ত্রী সন্তান একই বাড়ীতে বসবাস করিলেও বিবাদি রিপা খাতুন প্রায়শই অপরিচিত একাধিক পুরুষ মানুষ নিয়ে আলাদা রুমে রাত্রী যাপণ করতো। বিষয়টি নিয়ে তাকে নিষেধ করলে বিবাদি আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে। এ ছাড়াও সে প্রায়শই “আবাসিক হোটেল” এবং পর পুরুষের সাথে তাদের বাসা বাড়ীতে রাত্রী যাপণ করতো”।

“বিবাদি রিপা খাতুন আমার বাড়ীতে অবস্থান করে তার পরকিয়ায় লিপ্ত ব্যাক্তিগণের সহায়তায় আমাকে খুন-জখম করতে পারে বা যে কোন ধরনের ক্ষতিসাধন করতে পারে এই মর্মে গত ২৯ আগষ্ট/২০২৩ ইং তারিখ বিবাদি রিপা খাতুনের বিরুদ্ধে একটি “অভিযোগনামা” এবং একটি “তালাকনামা” বেনাপোল পোর্টথানায় উপস্থাপণ করি”।

বর্তমানে আমার স্ত্রী,কণ্যা,জামাই আমার বাড়ীতে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না,বাধ্য হয়ে আমাকে অন্যত্র রাত্রী যাপণ করতে হচ্ছে। রিপা খাতুন পরকিয়া ছাড়াও সে একজন চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা। আমার বাসায় বসে সে “ফেন্সিডিল” সহ বিভিন্ন প্রকার মাদক বিক্রয় করে আসছে। এ সব কাজে বাধা দিতে গেলে আমার বৃদ্ধা মা রিজিয়া বেগমকে বেধড়ক মারপিট করে,খাওয়ার অভাবে তাকে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে”।

এমতাবস্থায়,এ সব বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহনী”র হস্তক্ষেপ কামনায় “সংবাদ সন্মেলন” এ আকুতি জানান মোঃ কামাল হোসেন কালা।

বেনাপোল সীমান্তে ৩ কেজি সোনারবারসহ ৩ জন পাচারকারী আটক 

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ 

যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার দৌলতপুর সীমান্ত থেকে দুই কেজি ৯শ ৪০ গ্রাম ৪টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এ সময় একটি এলিয়ন প্রাইভেটকারসহ তিনজন পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি সদস্যরা। 

আটকরা হলো – ঝিনাইদহ জেলার কালীগন্জ থানার পিরোজপুর গ্রামের মহিউদ্দীনের ছেলে সাইদুর রহমান মাজেদ (৩৩),যশোর সদরের বাগডাংগা গ্রামের নাসির আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৬) ও যশোরের শার্শা উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের রেজাউল চৌধুরীর ছেলে মাসুদ চৌধুরী বাবু (৩১)।

বুধবার (৩০ আগষ্ট) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে দৌলতপুর সীমান্তের বারোপোতা বাজার এলাকা থেকে সোনার বারগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটেলিয়ানের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানভীর রহমান পিএসসি। 

এই বিজিবি কর্মকর্তা জানান, সোনা পাচারের গোপন সংবাদে দৌলতপুর সীমান্তের বারোপোতা বাজার এলাকায় বিজিবির একটি বিশেষ টহলদল অবস্থান নেয়। “এ সময় একটি এলিয়ন প্রাইভেটকারে থাকা সন্দেহভাজন ৩ জনকে আটক করা হয়। পরে তাদের শরীর তল্লাশি করে বড় বড় চারটি সোনারবার পাওয়া যায়। যার ওজন দুই কেজি ৯শ ৪০ গ্রাম এবং বাজার মূল্য প্রায় দুই কোটি ৬৫ লাখ টাকা।”এ নিয়ে গত এক বছরে একশ বার কেজি সোনা আটক আটক করেছে ২১ বিজিবি। যার সিজার মূল্য প্রায় একশ কোটি টাকা। 

এ ব্যাপারে আটক তিনজন পাচারকারীর নামে বেনাপোল পোর্ট থানায় মামলা দিয়ে সোনার চালানটি যশোরের ট্রেজারি শাখায় জমা করা হবে বলে জানান এই বিজিবি কর্মকর্তা।

শার্শা আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান এর ১ম মৃত্যু বার্ষিকীতে স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত।

মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী, বেনাপোল প্রতিনিধিঃ- শার্শা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহ্বাজ মোঃ নুরুজ্জামান এর আজ ১ম মৃত্যু বার্ষিকী। এ উপলক্ষে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় শার্শা উপজেলা আ.লীগ এর উদ্যোগে এক স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

মঙ্গলবার(২৯ আগষ্ট) বিকাল ৪টায় বেনাপোল বন্দর এলাকায় ছোটআঁচড়া মোড়স্থ বেনাপোল পৌর আ.লীগ দলীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে এই স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শার্শা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শার্শা উপজেলা আ.লীগ সভাপতি-বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-৮৫,যশোর-১শার্শা আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন।

বিশেষ অতিথিদের মধ্যে ছিলেন-বেনাপোল পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র,মোঃ নাসির উদ্দিন,সালেহ আহম্মেদ মিন্টু(সদস্য,যশোর জেলা পরিষদ),বেনাপোল পোর্টথানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি)মোঃ কামাল হোসেন ভূঁইয়া, বেনাপোল পৌর আ.লীগ সভাপতি-এনামুল হক মুকুল,বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-বজলুর রহমান,গোগা ইউপি চেয়ারম্যান-তবিবুররহমান,ওয়াহিদুজ্জামান(কোষাধ্যক্ষ,শার্শা উপজেলা আ.লীগ),মোঃ অহিদুজ্জামান অহিদ(সভাপতি,শার্শা উপজেলা যুবলীগ এবং মরহুম নুরুজ্জামান এর ছোট ভাই),পৌর আ.লীগ নেতা-মোস্তাক হাসান স্বপন(বিশিষ্ঠ শিক্ষানুরাগী), মাহতাব উদ্দিন।

শার্শা ও বেনাপোল পোর্ট থানার যৌথ উদ্যোগে  জাতীয় শোক দিবসের বিশাল আলোচনা সভা।

মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী ,বেনাপোল প্রতিনিধি :-জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শার্শা ও বেনাপোল থানার যৌথ উদ্যোগে জাতীয় শোক দিবসের বিশাল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টার সময় জেলা পুলিশের আয়োজনে শার্শা ও বেনাপোল পোর্ট থানার যৌথ উদ্যোগে উপজেলার শার্শা সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে শার্শা থানার ওসি এসএম আকিকুল ইসলাম ও বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভূইয়ার সভাপতিত্বে বিশাল এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর -১ শার্শা আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন৷

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, বিপিএম (বার) পিপিএম।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ আফিল উদ্দিন বলেন, শেখ মুজিব শুধু একজন ব্যক্তি না তিনি আদর্শ, চেতনা ও জীবনাচরণের আরেক নাম। তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে মানুষকে ভালোবেসে অসাধ্য সাধন করা যায়। দেশ বিরোধীদের চক্রান্তে স্বাধীনতার ফসল তোলার আগেই তার জীবন স্তিমিত করে দেয়া হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার কন্যা সব হারিয়ে এ দেশের মানুষকে স্বজন ভেবে শোককে শক্তিতে পরিণত করেন। বাঙালি জাতির জন্য সৃষ্টি করেন নতুন এক দর্শন। সেই দর্শনে মানবিকতা ও উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করেছেন তিনি। যে দর্শন উন্নয়নের মহীসোপানে নিয়ে যাচ্ছে দেশকে। সেই অদম্য অগ্রযাত্রা থামানোর সাধ্য কারো নেই। যারা উন্নয়ন অগ্রগতি বাধাগ্রস্তের অপচেষ্টা চালাবেন তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে। 

বিশেষ অতিথি যশোর পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, বিপিএম (বার) পিপিএম। তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের যে সদস্যরা শাহাদাত বরণ করেছিলেন, তাঁদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস। বাংলা, বাঙালি, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন সূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন, তাঁর নেতৃত্বেই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি এবং বিশ্বের বুকে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছি। লাল-সবুজের একটি পতাকা পেয়েছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘একাত্তরের পরাজিত শক্তিরাই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছিল, কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও আদর্শ বাঙালির কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারেনি। আমাদের সৌভাগ্য, বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা তাঁর নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ, যেটা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।’

পুলিশ সুপার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে উপস্থিত সবার প্রতি একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে থাকবে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি- এককথায় সবকিছু হবে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশে স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়েছে, মেট্রোরেল হয়েছে, মহাসমুদ্র থেকে মহাকাশ বিজয় হয়েছে। এখন দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ অতি অল্প সময়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে পারেন।’

শোক সভার অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন নাভারন সার্কেলের সিনিয়র এএসপি নিশাত আল নাহিয়ান, ডিআইও -১ (ডিএসবি) মামুন খান, শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা  আলহাজ্ব সিরাজুল হক মঞ্জু,উপজেলা সহকারী (ভূমি) কমিশনার ফারজানা ইসলাম ,যশোর জেলা পরিযদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান সালে আহম্মদ মিন্টু, বেনাপোল পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, যশোর জেলা ডিবির ওসি রুপন কুমার সরকার পিপিএম (বার), উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর হোসেন, বেনাপোল পৌরসভার আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব এনামুল হক মুকুল, শার্শা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন উপজেলার ১১ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বৃন্দ, বেনাপোল পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর, উপজেলার প্রতিটি ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী।

আলোচনা সভা শুরু আগের ১৫ আগস্টে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবন নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানের উপজেলা বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।

বেনাপোল বন্দরে ৭৫ মেট্রিক টন বিস্ফোরক আমদানি।

মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী, বেনাপোল প্রতিনিধিঃ

ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৭৫ মেট্রিক টন বিস্ফোরক দ্রব্য আমদানি করেছে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে এ বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ে পাঁচটি ভারতীয় ট্রাক বেনাপোল বন্দরে ঢোকে।

বন্দর সূত্রে জানা যায়, মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান ৭৫ মেট্রিকটন বিস্ফোরক আমদানি করেছে। যার রপ্তানিকারক ভারতের সলভো এক্সপ্লোসিভ অ্যান্ড কেমিকেল প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান। বিস্ফোরক দ্রব্যটি বেনাপোল বন্দর থেকে ছাড় করাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন নাজমুল অ্যান্ড ব্রাদার্স নামে একটি সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠান।

নাজমুল অ্যান্ড ব্রাদার্সের প্রতিনিধি জানান, বিস্ফোরক দ্রব্যের ভারতীয় ট্রাক বেনাপোল বন্দরের ৩১ নম্বর ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডে প্রশাসনিক নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে। খালাসের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে। কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে এসব বিস্ফোরক দ্রব্য খালাস করে বাংলাদেশি ট্রাকে করে দিনাজপুরে নেওয়া হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (ট্রাফিক) আব্দুল জলিল জানান, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া যাতে নিরাপত্তার সঙ্গে বিস্ফোরক দ্রব্য খালাস করা যায়, সেজন্য সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

যশোর চৌগাছা সীমান্তে বিজিবির অভিযানে সাড়ে ১৩ কেজি স্বর্ণসহ আটক-২

মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী, বেনাপোল প্রতিনিধি,
যশোর জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা চৌগাছা সীমান্ত হতে ১৩.৪৬৪ কেজি ওজনের মোট ৪৩ টি (বড়-১০টি ও ছোট-৩৩টি) স্বর্ণের বার সহ দুই স্বর্ণ পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডারগার্ড বাংলাদেশ(৪৯ বিজিবি)’র সদস্যরা।

৪৯,বিজিবি’র যশোর সদর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সাংবাদিক সন্মেলনে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে অধিনায়ক বলেন,”আপনারা অবগত আছেন যে, মহাপরিচালক বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, সীমান্ত এলাকায় মাদক ও স্বর্ণসহ যাবতীয় চোরাচালানের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষনা করেছেন। এই নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যশোর ৪৯ ব্যাটালিয়ন, তার দায়িত্বপূর্ণ এলাকার মধ্যে চোরাচালান দমনে এবং সীমান্ত পাহারায় অঙ্গীকারবদ্ধ ও সদা জাগ্রত রয়েছে”।

এরই ধারাবাহিকতায়, “অদ্য ২২ আগস্ট ২০২৩ তারিখ বিকাল ৫টার দিকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, স্বর্ণের একটি বড় চালান বাংলাদেশ হতে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে প্রস্তুত হচ্ছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে যশোর ব্যাটালিয়ন (৪৯ বিজিবি) এর একটি বিশেষ টহলদল মেইন পিলার ৪৪/৪-এস হতে ০১ কিঃ মিঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যশোর জেলার চৌগাছা থানাধীন বড় আন্দুলিয়া গ্রামস্থ পাঁকা রাস্তার পাশে গোপনীয়তার সাথে অবস্থান নেয়”।

“কিছু সময় পরে টহলদলটি ০২ জন ব্যক্তিকে সন্দেহ জনকভাবে মোটরসাইকেল যোগে চৌগাছা হতে ভারত সীমান্তের দিকে আসতে দেখে এবং টহল দলের নিকটবর্তী আসলে তাদেরকে থামতে বলা হয়। উক্ত ব্যক্তিদ্বয় না থেমে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা কালে টহলদল তাদেরকে ধাওয়া করে এবং কিছু দূর রাস্তার সামনে আরেকটি দল মোটরসাইকেলটিকে আটক করে। পরবর্তীতে বিজিবি টহলদল তাদের প্রাথমিক ভাবে তল্লাশি করলে তাদের কাছে থাকা একটি ব্যাগের মধ্যে সাদা কাপড় ও স্কচ টেপ দ্বারা বিশেষ কায়দায় মোড়ানো অবস্থায় আনুমানিক ১৩.৪৬৪ কেজি ওজনের মোট ৪৩ টি (বড়-১০টি ও ছোট-৩৩টি) স্বর্ণের বার পাওয়া যায়।

আটককৃত স্বর্ণের বর্তমান সিজার মূল্য ১৩,৪৬,৪০,০০০/-(তের কোটি ছিচল্লিশ লক্ষ চল্লিশ হাজার) টাকা। আটককৃত আসামীদের চৌগাছা থানায় হস্তান্তর এবং উদ্ধারকৃত স্বর্ণ থানায় মামলা দায়ের এর মাধ্যমে ট্রেজারীতে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

সংবাদ সন্মেলনে অধিনায়ক উল্লেখ করেন, যশোর ব্যাটালিয়ান কর্তৃক গত জানুয়ারি ২০২২ ইং হতে অদ্যাবধি সর্বমোট ১১১.২৩ কেজি স্বর্ণ আটক করা হয়েছে। সীমান্তে যশোর ব্যাটালিয়নের টহল অত্যন্ত জোরদার অবস্থায় রয়েছে, যার কারনে সীমান্তে অজ্ঞাত ও অবৈধ ভাবে চলাচলরত লোকদের চ্যালেঞ্জ করে এই স্বর্ণের বার আটক করা সম্ভব হচ্ছে। চোরাচালানের বিরুদ্ধে বিজিবির এই জিরো টলারেন্স নীতি সকল সময় অব্যাহত থাকবে। ‌

বেনাপোল পৌরসভার দায়িত্ব নিলেন মেয়র  আলহাজ্ব নাসির উদ্দীন।

মোঃ আইয়ুব হোসেন পক্ষী, বেনাপোল, প্রতিনিধি,

রবিবার (১৩ আগষ্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার প্রধান কার্যালয় নগর ভবনে দায়িত্ব গ্রহণ করেন নতুন নির্বাচিত মেয়র আলহাজ্ব নাসির উদ্দীন। পৌরসভা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফারজানা ইসলামের কাছ থেকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝে নেন তিনি।

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর ১,শার্শা আসনের এমপি শিল্পপতি শেখ আফিল উদ্দিন ৷

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলার চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু, শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও যশোর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সালেহ আহমেদ মিন্টু, বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, কোষাধ্যক্ষ অহিদুজ্জামান অহিদ, বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হক মুকুল, যশোর জেলার মহিলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদিকা সালমাআলম ,শার্শা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান অহিদ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, বেনাপোল ইউপি চেয়ারম্যান  আলহাজ্ব বজলুর রহমান, শার্শা ইউপি চেয়ারম্যল কবির উদ্দীন তোতা ,পুটখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পুটখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল গফফার সর্দার, বাহাদুরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান, গোগা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তবিবুর রহমান তবি, ডিহি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মুকুল, উলাশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আয়নাল হক, বাগআঁচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইলিয়াস কবির বকুল, কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাসান ফিরোজ আহমেদ টিংকু, শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রহিম সরদার ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন রাসেল, বেনাপোল স্বেচ্ছাস যুবলীগের সভাপতি জুলফিকার আলী মন্টু, বেনাপোল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি তাহাজ্জাদ হোসেন ভোলা,সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান শহীদ, সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান,বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের প্রতিটি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, মুক্তিযোদ্ধারা সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

আরো উপস্থিত ছিলেন নয়টি ওয়ার্ডের ও তিনটি সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ও মহিলা কাউন্সিলরবৃন্দরা।

উল্লেখ্য,দীর্ঘ ১২ বছর পর গত ১৭ জুলাই/২০২৩ ইং তারিখ বেনাপোল পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। মেয়র পদে জয়লাভ করেন বেনাপোল পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক-মোঃ নাসির উদ্দিন(নৌকা প্রতীক)।

জাতীয় সম্পর্কে সাম্প্রতিক সংবাদ | আন্তর্জাতিক | সরকার | প্রযুক্তি | রাজনীতি | খেলাধুলা | শিক্ষা …

Exit mobile version